দুপুর ১:৫৭
মঙ্গলবার
১৬ ই এপ্রিল ২০২৪ ইংরেজি
৩ রা বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৭ ই শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী
spot_img

পর্দায় শাকিবের মা হিসেবে কেমন করলেন মাহিয়া মাহি?

ঢাকাই সিনেমার বর্তমান সময়ের চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। পর্দায় সচারচর নায়িকা চরিত্রেই দেখা মিলে যার। তবে এবারের ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রাজকুমার’ সিনেমায় সম্পূর্ণ ভিন্ন এক মাহির দেখা পেল দর্শকরা।

ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ১৩টি সিনেমার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ছিল শাকিব খানের ‘রাজকুমার’ সিনেমা। বিগ বাজেটের এই ছবি একযোগে মুক্তি পেয়েছে দেশের ১২৫টি প্রেক্ষাগৃহে।

সিনেমা মুক্তির আগেই গুঞ্জন ছড়িয়েছিল, ‘রাজকুমার’-এ শাকিব খানের মায়ের চরিত্রে দেখা মিলবে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। পুরো বিষয়টি নিয়েই বেশ ‘গোপনীয়তা’ রক্ষা করে গেছেন নির্মাতা থেকে শুরু করে অভিনয়শিল্পীরা।

মাহি কী আসলেই পর্দায় শাকিব খানের মা হিসেবে ধরা দেবেন কি না, সেই চমক প্রেক্ষাগৃহের জন্যই বাঁচিয়ে রাখতে চেয়েছিলেন নির্মাতা। সিনেমাসংশ্লিষ্টরা চেয়েছেন, দর্শক প্রেক্ষাগৃহে হাজির হয়েই এই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাক।

অবশেষে ‘রাজকুমার’ সিনেমা মুক্তি পেতেই সেই প্রশ্নের উত্তর মিলল। প্রথমবারের মতো শাকিব খানের মায়ের চরিত্রে পর্দায় হাজির হয়েছেন এই নায়িকা। সিনেমার গল্প প্রকাশ না পেলেও কোনো আবেগঘন এক দৃশ্যেই শাকিবের পাশে দেখা মেলে ‘মা’ মাহিয়া মাহির।

‘রাজকুমার’-এ মাহির ভূমিকা কেমন ছিল, তা নিয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দর্শকেরা। কেউ কেউ মাহিকে ‘জওয়ান’ সিনেমায় শাহরুখের মা দীপিকা পাডুকোনের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

‘জওয়ান’ সিনেমায় নির্মাতা অ্যাটলি কুমার যেমন, পর্দায় দর্শকদের জন্য বড় চমক হিসেবে শাহরুখ খানের মায়ের চরিত্রে দীপিকা পাডুকোনকে হাজির করেছিলেন, ঠিক একইভাবে শাকিব খানের সহ-অভিনেত্রী মাহি ‘রাজকুমার’-এ নায়কের মায়ের চরিত্রে হাজির হয়ে দর্শকদের চমকে দিয়েছেন।

মাহির অভিনয় প্রসঙ্গে এক দর্শক বলেন, ‘রাজকুমার’ সিনেমায় শাকিব খান ৩৬ বছর ও মাহি ৬৫ বছরের নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন। নায়িকা মাহি ৬৫ বছরের একজন নারীর চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় করেছেন। সিনেমার গল্প ও মাহির চরিত্র আমাদের মুগ্ধ করেছে।

অপর এক দর্শক বলেন, মাহি সিনেমার মূল চরিত্রে অভিনয় করা কোর্টনি কফির আলো কেড়ে নিয়েছেন। যেমনটা ‘জওয়ান’ সিনেমায় দীপিকা ও নয়নতারার ক্ষেত্রে ঘটেছিল। দুই সিনেমারই গল্প ভিন্ন, তবে এই একটা জায়গায় বেশ মিল রয়েছে।

মাহির মা হওয়ার বিষয়টা দেশের সিনেমাতে ‘ব্যতিক্রম’ ঘটনা হিসেবেও দেখছেন অনেক দর্শক। তাদের মতে, শাকিবের সঙ্গে অন্য সিনেমাতে ‘নায়িকা’ চরিত্রে অভিনয় করা মাহি, একই নায়কের বিপরীতে ‘মা’-এর চরিত্রে দারুণ অভিনয় করেছেন। ব্যতিক্রম কিছু থাকলে দর্শকরা হলমুখী হবেন। সেটাই হয়তো নির্মাতা মাথায় রেখেছেন।

জানা গেছে, প্রেম, পারিবারিক সম্পর্ক এবং একজন স্বপ্নবাজ তরুণের বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় যাত্রার গল্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত হচ্ছে ‘রাজকুমার’। আরশাদ আদনানের প্রযোজনা ও হিমেল আশরাফের পরিচালনায় এই ছবিতে অভিনয় করেছেন শাকিব-কফি ছাড়াও তারিক আনাম খান, এরফান মৃধা শিবলু, ডাক্তার এজাজ প্রমুখ।

ঈদের প্রথমদিন থেকেই দেশের ১২৫টির মতো সিনেমা হলে চলছে ‘রাজকুমার’। ২১২টি সিনেমা হলের মধ্যে শাকিবের এই ছবি রেকর্ড পরিমাণ রেন্টালে চারভাগের তিন ভাগ হল পেয়েছে। এতে করে রেকর্ড কয়েক কোটি টাকা বুকিং মানি (টেবিল কালেকশন) তুলেছে সিনেমাটি।

এসএ-০৫/১৩/২৪(বিনোদন ডেস্ক)

ঈদে ছেলেকে দেখতে না যাওয়ার ব্যাখ্যা রাজের, পরী বললেন ‘বাউন্ডুলে’

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা পরীমণি ও চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের একমাত্র সন্তান শাহীন মুহম্মদ পূর্ণ। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর পরীমণির কাছেই বেড়ে উঠছে পূর্ণ। মা হিসেবে ছেলের প্রতি সকল দায়িত্বই পালন করছেন পরী।

অন্যদিকে ছেলের পাশে দেখা যায় না বাবা শরিফুল রাজকে। পরীর অভিযোগ, সন্তানের কোনো খোঁজ নেন না এই নায়ক। এমনকি ঈদের দিনেও ছেলেকে দেখতে যাননি রাজ। সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি জানিয়েছেন এই অভিনেতা নিজেই।

ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে রাজের তিনটি সিনেমা। ছবি তিনটি হলো ‘কাজলরেখ’, ‘ওমর’ ও ‘দেয়ালের দেশ’। সিনেমার মুক্তিকে কেন্দ্র করেই গণমাধ্যমে কথা বলেছেন রাজ। সেখানে জানিয়েছেন, ঈদের দিন ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও ছেলের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তিনি।

এ বিষয়ে রাজ বলেন, ‘ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেখা করা সম্ভব হয়নি। অস্বীকার করার উপায় নেই, বিচ্ছেদের পর আমার আর পরীর মধ্যে সম্পর্কটা স্বাভাবিক জায়গায় নেই। বিষয়টি এমন একটি জায়গা এখন, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছেলের সঙ্গে দেখা করতে হবে। এ ব্যাপারে আমার আইনজীবী সেভাবে আমাকে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই আমাকে চলতে হবে। তবে এখন পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে আছে আমার সন্তান। সে হাসিখুশিতে সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠছে। এটাই আমার সন্তানের জন্য দরকার ছিল। সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন।’

এবারের ঈদ নিজের গ্রাম ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ায় কাটিয়েছেন রাজ। সেখানেই মেতেছেন বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়। অভিনেতা বলেন, ‘চাঁদরাতেই এখানে এসেছি। অনেক দিন পর এলাম। বন্ধুদের অনেকে ঢাকায় থাকে, তারাও ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসেছে। এখন সবাই একসঙ্গে আছি আমরা। স্কুলবন্ধুদের সঙ্গে দারুণ সময় কাটছে।’

অন্যদিকে ঈদের দিন ছেলেকে নিয়েই কাটিয়েছেন পরীমণি। বাবা হিসেবে রাজ কোনো খোঁজ নিয়েছেন কিনা ছেলের, এমন প্রশ্নে এই নায়িকা বলেন— ‘একজন বাউন্ডুলে মানুষের সন্তানের খবর নেওয়ার দরকার আছে নাকি? আর আসলেও কি আমি দেখতে দেব? সন্তানের ঈদ উপহারের বিষয়টি সে বুঝে কি না, সেটাও একটা ব্যাপার।’

এসএ-০৪/১৩/২৪(বিনোদন ডেস্ক)

সিনেমা দেখে বের হয়ে হাউমাউ করে কাঁদলেন চয়নিকা

এবারের ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে মোট ১৩টি সিনেমা। যার মধ্যে রয়েছে মোস্তফা কামাল রাজের পরিচালনায় ‘ওমর’ সিনেমা। ঈদের দিন থেকেই রাজধানীর বেশ কয়েকটি প্রেক্ষাগৃহে চলছে এই সিনেমা।

ঈদের পরদিন দর্শকদের সঙ্গে হলে হাজির হয়ে ছবিটি উপভোগ করেছেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। সিনেমা দেখে আবেগঘন হয়ে পড়েছেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহ থেকে বের হয়েই হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন তিনি।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ‘ওমর’ সিনেমা দেখা শেষে বের হয়ে মোস্তফা কামাল রাজকে কাছে পেয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে দেখা যায় চয়নিকাকে। এসময় রাজকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘তুমি যদি আমার বড় হতে তাহলে তোমাকে আমি স্যালুট জানাতাম। তুমি কি সিনেমা বানিয়েছ, আমি কান্না ধরে রাখতে পারছি না। নায়িকাহীন এমন সিনেমা কেউ বানাতে পারে কল্পনাতেও ছিল না।’

এ সময় চয়নিকা আরও বলেন, ‘তোমার এই ছবি হিট হওয়া উচিত, মানুষের দেখা উচিত। মানুষ যদি নাও দেখে তুমি সুপার বানাইছ। আমার হার্ট অ্যাটাক হয়ে যাচ্ছিল।’

এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ। তিনি জানান, ওমর সিনেমায় কাজ করার সময় লম্বা সময় শুটিংয়ের বাইরে ছিলেন। রাজের ভাষ্য, ‘ওই সময় আমি মানসিক ট্রমার মধ্যে ছিলাম। সেই ট্রমা কাটিয়ে ওঠার জার্নি হলো এই সিনেমা। আমি রাজ ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই এই অনুষ্ঠানে দাঁড়িয়ে। কারণ তিনি আমাকে যে মানসিক শক্তি জুগিয়েছেন, সেটা বলে বুঝাতে পারব না। ছবির প্রতিজন শিল্পী আর পুরো ইউনিট আমার টেককেয়ার করেছে, সাহস জুগিয়েছে। এই কৃতজ্ঞতা আমি আজীবন মনে রাখব।’

‘ওমর’ ছবি উৎসর্গ করা হয়েছে লেখক-নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ ও চিত্রনায়ক-প্রযোজক মান্নাকে। উৎসর্গ করার কারণ হিসেবে নির্মাতা বললেন, ‘এই দুজন মানুষকে ছবিটি উৎসর্গ করার মূল কারণ, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিবেদন করা। হুমায়ূন আহমেদ আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক। ওনার লেখা এবং নির্মাণ আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে। আর নায়ক মান্না আমার অনেক প্রিয়, এমনকি আমার সিনেমার নায়ক শরীফুল রাজেরও প্রিয়। কেন এত প্রিয়, জানতে হলে প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে দেখতে হবে সিনেমাটি।’

এসএ-০৩/১৩/২৪(বিনোদন ডেস্ক)

স্বামীর কথা জিজ্ঞেস করতেই কী উত্তর দিলেন তাপসী?

বিয়েটা ব্যক্তিগত বিষয় মনে করে তা খুব একটা জনসমক্ষে আনতে চান না দক্ষিণী অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। বিয়ের কোনও ছবি প্রকাশ্যে আনেননি এ নায়িকা।

সম্প্রতি দীর্ঘ দিনের প্রেমিক ব্যাডমিন্টন তারকা ম্যাথিয়াস বোয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন এ অভিনেত্রী। উদয়পুরে এক বিলাসবহুল রিসর্টে হয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠান। বলিউড থেকে হাতেগোনা কয়েক জনকেই নিমন্ত্রণ করেছিলেন তিনি।

এ বার বিয়ের পর প্রথমবার কোনও অনুষ্ঠানে এলেন তাপসী। তাকে দেখা মাত্রই আলোকচিত্রীরা জিজ্ঞেস করেন, ‘কী ব্যাপার, একা কেন? স্যর আসেননি!’ সলজ্জ হেসে উত্তর দিলেন তাপসীও।

বলিউডের প্রযোজক আনন্দ পণ্ডিতের মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে দেখা গেছে এ তারকাকে। তার পরনে ছিল লাল শাড়ি, চুলে খোঁপা, লাল টিপ ও একই রঙে রাঙানো ঠোঁট।

অভিনেত্রীকে বিয়ের পর প্রথমবার ক্যামেরার সামনে দেখা মাত্রই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন আলোকচিত্রীরা। তার স্বামীর প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করতেই তাপসী বলেন, আপনারা কোন দিন বিপদে ফেলবেন আমাকে!

সম্ভবত এখনও ধোঁয়াশা জিইয়ে রাখতে চাইছেন তিনি। যদিও দিন কয়েক আগে বিয়ে প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, একজন খ্যাতনামী বিয়ে করলে যেভাবে মানুষের আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠেন, আমি তেমনটা চাইনি। মানুষ জানতে পারলে কীভাবে নেবেন, সেই বিষয়ে নিশ্চিত ছিলাম না। তাই নিজের মধ্যেই সীমিত রেখেছিলাম বিষয়টিকে।

এসএ-০২/১৩/২৪(বিনোদন ডেস্ক)

জয় নামাজ পড়া শুরু করেছে : অপু বিশ্বাস

ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক শাকিব খান ও চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের একমাত্র পুত্র আব্রাম খান জয়। শাকিব খান মুসলিম ধর্মের অনুসারী হলেও অপু বিশ্বাস সনাতন ধর্মালম্বী। যদিও এই তারকা দম্পতির বিচ্ছেদের পর মায়ের কাছেই থাকছেন অপুপুত্র জয়।

তাই বলে বাবার সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব নেই। সুযোগ পেলেই বাবার সঙ্গে সময় কাটান তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস জানালেন, ঈদের আগেই বাবাকে গিফট উপহার দিয়েছেন জয়। একইসঙ্গে তাদের সন্তান এখন নামাজ পড়তে শুরু করেছে।

অপু বলেন, ‘ঈদে আমার পরিকল্পনায় প্রথম প্রায়োরিটি সন্তান জয়। জয় এখন নামাজ পড়া শুরু করেছে। মাঝেমধ্যে তার দাদা নামাজে নেওয়ার জন্য টানাটানি করে। সে ভীষণ কমফোর্টেবল তার বাবা এবং ফুফার সঙ্গে নামাজে যেতে।’

ঈদে শাকিব খানকে উপহার দিয়েছে জয়। বিষয়টি জানিয়ে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘রোজার শুরুতেই শাকিব খান কেনাকাটার জন্য জয়কে টাকা দিয়েছে। সে অনুযায়ী কেনাকাটা হয়েছে। জয়ও তার বাবাকে ঈদ উপহার দিয়েছে। এ বিষয়ে আর কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমি আসলে বাবা-ছেলের বিষয়গুলো সবাইকে দেখাতে পছন্দ করি না। কারণ এটা একান্তই ব্যক্তিগত। কিন্তু অনেক সময় কিছু পরিস্থিতির কারণে দেখাতে হয়।’

ঈদে জয়কে দেওয়া উপহার প্রসঙ্গে অপু বলেন, ‘আমার কাছ থেকে জয়ের প্রত্যাশা বরাবরের মতো চিকেন বিরিয়ানি। ঈদের দিন ওর জন্য আমি এই মেন্যুটি বাসায় করি। জয় ঈদে অনেক গিফট পেয়েছে। কিন্তু সে চাচ্ছিল বই। বেশ কিছু বইয়ের নাম আমাকে বলেছে। সেগুলো আমি কিনে দেব।’

কয়েকদিন আগেই ভারত থেকে ঘুরে ঢাকায় এসেছেন অপু বিশ্বাস। ঈদ ঢাকাতেই উদযাপন করেছেন। ছেলে আব্রাম খান জয়কে নিয়ে ঈদের দিন শাকিব খানের বাসায় গেছেন এই নায়িকা, এমন গুঞ্জনও রয়েছে।

এসএ-০১/১৩/২৪(বিনোদন ডেস্ক)

খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠা কেন জরুরি?

রাতের বেলা দ্রুত ঘুমাতে যাওয়া এবং সকালে দ্রুত ঘুম থেকে ওঠার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও বেশি উদ্যমী এবং উৎপাদনশীল হতে পারবেন। স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি আরও সতেজ বোধ করবেন এবং দিনের কাজগুলো সামলাতে প্রস্তুত থাকবেন। দ্রুত ঘুম থেকে ওঠা ব্যক্তিরা সকালের শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কাজে মনোযোগ দিতে পারেন। এটি আপনার সৃজনশীলতার বিকাশ এবং লক্ষ্য নির্ধারণ সহজ করে দেয়।

উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
প্রাত্যহিক কাজে মনোযোগ দেওয়ার জন্য সকালের সময়টি শান্ত এবং নিরবচ্ছিন্ন থাকে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সহজে করতে পারবেন। আপনার দিনের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারবেন এবং কাজেও গতি আসবে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, সকালে ঘুম থেকে ওঠা বেশি ব্যক্তিরা সক্রিয় থাকে এবং তাদের সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতাও বেশি ভালো থাকে, যার ফলে ব্যক্তিগত এবং পেশাদার উভয় ক্ষেত্রেই সাফল্য বৃদ্ধি পায়।

মানসিক স্বচ্ছতা
তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে তা আপনাকে পরিষ্কার এবং সতর্ক মন নিয়ে দিন শুরু করতে দেয়। আপনার মস্তিষ্ক যখন ঘুম থেকে জাগ্রত হয়, তখন স্মৃতি, একাগ্রতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা অপ্টিমাইজ করা হয়। সকালে এই মানসিক স্বচ্ছতার সদ্ব্যবহার করে আপনি আরও বেশি মনোযোগ এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। যার ফলে সারা দিন সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়।

ফিট থাকতে সবার আগে চিনি বাদ দিন, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ নিন।

সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন
সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিন সেট করতে হবে। হতে পারে তা মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন অনুশীলন করা বা ব্যায়াম করা। চাইলে আপনি আয়েশ করে সকালের নাস্তাও খেতে পারেন। এ ধরনের কাজ আপনার স্ট্রেস এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করবে, মেজাজ উন্নত করবে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বাড়াতে সাহায্য করবে। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা এবং সকালের রুটিন অনুসরণ করার ধারাবাহিকতা আপনার শরীরের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে, যার ফলে ঘুমের ধরণ এবং সামগ্রিক ঘুমের গুণমান ভালো হয়।

এসএ-১০/১২/২৪(লাইফস্টাইল ডেস্ক)

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৮৯ জনের মৃত্যু

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলর হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আহত হয়েছেন ১২০ জন।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সর্বশেষ আপডেটে এ তথ্য জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

এ ব্যাপারে এক বিবৃতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, “ইসরায়েলের দখলদার বাহিনী আজ গাজায় আটটি গণহত্যা চালিয়েছে। তাদের হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৯ জন শহীদ হয়েছেন এবং ১২০ জন আহত হয়েছেন। অনেকে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।”

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রাথমিক নির্দেশনা অমান্য করে গাজায় এখনো ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় ৩৩ হাজার ৬৩৪ জন নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। তাদের হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৬ হাজার ২১৪ ফিলিস্তিনি।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। তাদের হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হন। এরপরই গাজায় ব্যাপক বিমান হামলা ও পরবর্তীতে স্থল বাহিনী পাঠায় ইসরায়েল।

দখলদার ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় গাজার ৮০ শতাংশ মানুষ অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছেন। আর উপত্যকাটির ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে।

গত জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইসরায়েলকে গাজায় গণহত্যা না চালানোর নির্দেশনা দেয়। এছাড়া গাজায় পর্যাপ্ত ত্রাণ পৌঁছানোর নির্দেশনাও দেওয়া হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক এ আদালতের নির্দেশনা মানেনি ইসরায়েল।

সূত্র: আনাদোলো নিউজ

এসএ-০৯/১২/২৪(আন্তর্জাতিক ডেস্ক)

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে ইরান

দখলদার ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইরান হামলা চালাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বরাতে আজ শুক্রবার (১২ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল।

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরায়েল। ওই হামলায় দুই ইরানি জেনারেলসহ সাতজন প্রাণ হারান।

কনস্যুলেটে হামলা ও জেনারেলদের হত্যার পরপর পাল্টা হামলা চালানোর প্রস্তুতি শুরু করে ইরান। এরপর থেকে ইরানের হামলা ঠেকাতে উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে ইসরায়েল।

মার্কিন এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন, আমাদের গোয়েন্দা সূত্র বলছে ইরানের হামলা কয়েকদিনের মধ্যেই হবে। খুব সম্ভবত সরাসরি ইসরায়েলের মাটিতে।

তিনি আরও বলেছেন, হামলা ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে হতে পারে এবং ইসরায়েল দক্ষিণাঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চলে সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

তবে ওয়ালস্ট্রিট জার্নালকে ইরানের একটি সূত্র জানিয়েছে, তারা এখনো হামলার সময়সীমা নির্ধারণ করেনি এবং এ ব্যাপারে এখনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

ওয়ালস্ট্রিট জানিয়েছে, ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের এক উপদেষ্টা জানিয়েছেন, এ সপ্তাহের শুরুতে প্রধান ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আল খামেনির কাছে তারা হামলার একটি পরিকল্পনা পাঠান। এতে একাধিক অপশন রাখা হয়েছে। যার মধ্যে সরাসরি ইসরায়েলে হামলার বিষয়টিও রয়েছে।

তবে খামেনি এখন এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেননি। বিশেষ করে ইসরায়েলে সরাসরি হামলার বিষয়টি নিয়ে তিনি ভাবছেন। তিনি শঙ্কা করছেন, যদি ইসরায়েলে তারা সরাসরি হামলা করেন তাহলে ইসরায়েলও ইরানের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে পাল্টা হামলা চালাতে পারে।

ইরানের সম্ভাব্য হামলা নিয়ে গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োহাভ গ্যালান্ট। ওই সময় অস্টিন গ্যালান্টকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, ইরান হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সহায়তা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, ইরান ইসরায়েলে এমন হামলা চালাবে, যেটির মাধ্যমে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়বে না।

সূত্র: ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল

এসএ-০৮/১২/২৪(আন্তর্জাতিক ডেস্ক)

চার ম্যাচে মুস্তাফিজের সামনে দুই রেকর্ডের হাতছানি

২০১৬ সাল। মুস্তাফিজুর রহমানের মুখ থেকে তখনও কৌশরের ছাপ মুছে যায়নি। বাংলাদেশের ক্রিকেট তখন মুস্তাফিজের প্রতি মুগ্ধ। সে বছর মুস্তাফিজকে দলে টেনেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। মুস্তাফিজও সেবারই দেখিয়েছিলেন নিজের কারিশমা। সেই বছর সেরা উদীয়মান ক্রিকেটারের খেতাব পেয়েছিলেন তিনি। লম্বা সময় পর ২০২৪ সালে এসে আবার সেই একই ধাঁচের পারফর্ম করে যাচ্ছেন দ্য ফিজ।

২০২৪ আইপিএলে এসে নিজেকে যেন আবার ফিরে পেয়েছেন বাংলাদেশের এই পেস বোলার। চেন্নাইয়ের হলুদ জার্সিতে নিজের স্লোয়ার আর কাটারকে আরও শাণিত করেছেন। ফলাফলও পেয়েছেন হাতেনাতে। অন্তত হোম গ্রাউন্ড এম চিদাম্বারামে দ্য ফিজকে সামাল দেওয়াই যেন অসম্ভব। এরইমাঝে পেয়েছেন ৯ উইকেট। যার ৮টিই এসেছে হোমভেন্যুতে।

ফিজ এখন পর্যন্ত ৪ ম্যাচ খেলে পেয়েছেন ৯ উইকেট। সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় আছেন তিন নাম্বারে। পার্পল ক্যাপের দৌড়ে ফিজ অবশ্য শেষ পর্যন্ত থাকছেন না সেটা একপ্রকার নিশ্চিত। কারণ দেশের হয়ে খেলতে ফিরে আসতে হবে এই পেসারকে। তবে আরও দুটো রেকর্ড ঠিকই হাতছানি দিচ্ছে ফিজকে।

আইপিএলে এখন পর্যন্ত নিয়মিত খেলেছেন দুজন বাংলাদেশি। মুস্তাফিজ নিজে এবং সাকিব আল হাসান। ফ্র্যাঞ্চাইজি এই লিগের এক মৌসুমে বাংলাদেশিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের রেকর্ড ফিজের নিজের। ২০১৬ সালেই পেয়েছিলেন ১৭ উইকেট। সেটাই সর্বোচ্চ। এরপরেই সাকিবের ২০১৮ সালের ও মুস্তাফিজের ২০২১ সালের ১৪ উইকেট। এবারের আসরে ফিজ আর ৯ উইকেট পেলেই এক মৌসুমে বাংলাদেশিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়বেন।

শুধু তাইই না। পরের ম্যাচগুলোতে ৯ উইকেট পেলে ফিজের মোট উইকেট হবে ৬৫টি। সাকিব আল হাসানকে টপকে তখন তিনিই হবেন আইপিএলে বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী। ৭১ ম্যাচে সাকিব পেয়েছেন ৬৩ উইকেট। আর মুস্তাফিজ ৫২ ম্যাচে পেয়েছেন ৫৬ উইকেট।

তবে এই রেকর্ড করার জন্য ফিজের হাতে খুব একটা সময় নেই। ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশি পেসারের এনওসি মেয়াদ আছে। এই সময়ের মধ্যে ৪টি ম্যাচ খেলতে পারবেন ফিজ। যেখানে তার প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকবে তারই সাবেক দুই দল। ১৪ই এপ্রিল মুম্বাইয়ের বিপক্ষে তাদেরই মাঠে খেলবেন ফিজ।

পরের দুই ম্যাচই লখনৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে। ১৯ এপ্রিল খেলা হবে লখনৌর মাঠে আর ২৩শে এপ্রিল খেলতে হবে নিজেদের ডেরা চিপাকে। আর এই আসরে মুস্তাফিজ শেষবার খেলবেন ২৮শে এপ্রিল। সেদিন চিপাকে তার প্রতিপক্ষ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।

এসএ-০৭/১২/২৪(স্পোর্টস ডেস্ক)

ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে উল্টো তোপের মুখে শোয়েব মালিক

ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে স্ত্রী সানা জাভেদের সঙ্গে একটি রোমান্টিক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন শোয়েব মালিক।

ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘ঈদ মোবারক।’ তবে সেই ছবি ঘিরেই এবার বিপাকে পড়লেন পাকিস্তানের এই তারকা ক্রিকেটার।

সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা শোয়েব মালিককে ট্রল করতে ছাড়েননি। কেউ লিখছেন, ‘এটা ঈদ, ১৪ ফেব্রুয়ারি নয়। সবাই জানেন আপনারা স্বামী-স্ত্রী।’ কেউ আবার লিখেছেন,‘ম্যান লস্ট ডায়মন্ড ইন দ্য সার্চ অফ প্লাস্টিক।’ সেই ভক্ত আবার সানিয়া মির্জার পুরনো পোস্ট তুলে ধরেছেন। আবার আরেক ভক্ত লিখেছেন, ‘জানতে চাই ওকে কেন বিয়ে করলে?’

আলোচিত এক দম্পতিই ছিলেন শোয়েব মালিক এবং ভারতের টেনিস কিংবদন্তী সানিয়া মির্জা। পাকিস্তান এবং ভারতের বৈরি সম্পর্কের মাঝে শোয়েব-সানিয়া দম্পতি ছিলেন একেবারেই ভিন্ন কিছু। তবে সাধারণের পছন্দের রূপকথার মতো এই সম্পর্ক বেশিদিন টেকেনি। শোয়েব জড়িয়ে পড়েন অন্য এক সম্পর্কে। সেটা নিয়ে বেশ কয়েকদফা বিরোধও চলেছিল। শেষ পর্যন্ত দুজনের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।

পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই বিয়ের খবর দিয়েছিলেন শোয়েব মালিক। তার তৃতীয় স্ত্রী সানা জাভেদ। সানা বিয়ে করেছিলেন সঙ্গীতশিল্পী উমেইর জসওয়ালকে। তার সঙ্গে বিচ্ছেদের পড়েই শোয়েবের সঙ্গে বিয়ে বসেন সানা।

অবশ্য পরিবার তো বটেই, সাধারণ পাকিস্তানি ক্রিকেট ভক্তরাও হয়ত মানতে পারেননি শোয়েবের নতুন এই সম্পর্ক। যার ফলাফল দেখা গেছে কদিন আগে পিএসএল চলাকালেও। পাকিস্তান সুপার লিগে সানা মাঠে এসেছিলেন শোয়েবকে সমর্থন জোগাতে। কিন্তু গ্যালারিতে স্লোগান উঠে সানিয়ার নামে। যার কারণে বাধ্য মাঠও ছাড়তে হয় তাকে।

এসএ-০৬/১২/২৪(স্পোর্টস ডেস্ক)